রাজশাহী বিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ পদ্মা নদীর পাড়ে অবস্থিতি ঐতিহ্যবাহী পাবনা জেলা। নানা করনে পাবনা জেলা বিখ্যাত হলেও দেশের একমাত্র মানসিক হাসপাতালের জন্য এ শহর বেশ জনপ্রিয়। পাবনা সদর উপজেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে পাবনা মানসিক হাসপাতাল, জোড় বাংলা মন্দির, শাহী মসজিদ (ভাড়ারা), শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম (হেমায়েতপুর), স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল (শহর/বিসিক শিল্প নগরী), প্রশান্তি ভুবন বিনোদন পার্ক (জালালপুর), দুবলিয়া মেলা (দুর্গা পুজার সময়) বেশ আকর্ষনীয় দর্শনীয় স্থান।
জোড় বাংলা মন্দির – পাবনা
পাবনার প্রাচীন স্থাপনাশিল্পের অন্যতম প্রধান ঐতিহাসিক নিদর্শন জোড় বাংলা মন্দির।
তাড়াশ রাজবাড়ী – পাবনা
পাবনার জমিদারদের মধ্যে সবচেয়ে নামকরা এবং পুরাতন বলে পরিচিত এই তাড়াশের জমিদার বাড়ী।
পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি – পাবনা
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন প্রায় দশ হাজার নিরিহ বাঙ্গালীকে নির্মমভাবে হত্যা করে গন কবর দেওয়া হয়েছে এই পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমিতে…
দুবলিয়া মেলা – পাবনা
ঐতিহ্যবাহী এ মেলা সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে পাবনাকে যেমন করেছে সমৃদ্ধ তেমনি দুবলিয়াবাসীকে করেছে গর্বিত।
শ্রী শ্রী অনুকৃল চন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম – পাবনা
অনুকূল চন্দ্রের পিতা ছিলেন হেমায়েতপুর গ্রামের শ্রী শিবচন্দ্র চক্রবর্তী এবং মাতা ছিলেন শ্রী যুক্তা মনমোহিনী দেবী। সৎসঙ্গ আশ্রমটি আদিতে সাদামাঠা বৈশিষ্টে নির্মিত হয়েছিল;
শাহী মসজিদ – পাবনা
৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি যাহা শুধু মাত্র গম্বুজ দ্বারা বেষ্টিত। অনেক পুরাতন মসজিদ হলে উহার আকৃতি এবং অবস্থান অনেক সুন্দর…
মানসিক হাসপাতাল – পাবনাLoading...
১৯৫৯ সালে জেলা শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে হেমায়েতপুরে ১১২.২৫ একরের একটি চত্বরে হাসপাতালটি স্থানান্তরিত হয়।
হার্ডিঞ্জ ব্রীজ – পাবনাLoading...
এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলসেতু হিসেবে পরিচিত। পাবনা জেলার পাকশি রেলস্টেশনের দক্ষিণে পদ্মা নদীর উপর এই সেতুটি অবস্থিত…
লালন শাহ্ সেতু – পাবনাLoading..
নদীমাতৃক বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহৎ সড়ক সেতু লালনশাহ্ সেতু। এটি পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রীজ সংলগ্….